গর্ভধারণ এবং বাচ্চার জন্ম। সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব দ্রুত। রিঅ্যাকশন তৈরি করে। । আনন্দ , ভয় প্রভৃতি নানা রকম প্রতিক্রিয়া দেখতে পাওয়া যায়। । এটি মূলত। নির্ভর করে। কোন সময়। মহিলারা গর্ভবতী হন। তার ওপর।। যে সকল মহিলাদের। ক্যারিয়ার এবং সম্পর্ক গুলি। সুন্দর থাকে তাদের ক্ষেত্রে। শিশুর আগমন। অত্যন্ত আনন্দদায়ক তাদে
র ক্ষেত্রে সোনয় সোহাগা। মধ্য কুড়ির মহিলার সদ্য তাদের কেরিওয়ার শুরু করে। প্রেগনেন্সি হ ল দীর্ঘকালীন দায়িত্ব।এটি নির্ভর করে আপনার উপর আপনি কি চাইছেন ।
। কন্সপশন এবং। গর্ভধারণ তখনই সংঘটিত হয়। যখন একটি চলমান শুক্রাণু একটি ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করে।। এইটি করার জন্য শুক্রাণু যোনি থেকে জরায়ু পর্যন্ত I সাঁতারকেটে আসে সার্ভিক্স এর মধ্য দিয়ে। ডিম্বাণু টি ডিম্বাশয় থেকে জরায়ু পর্যন্ত ন চলে আসে ফ্যালোপিয়ান টিউবের মধ্যে দিয়ে।
। গর্ভধারণ সংঘঠিত হয় সঙ্গমের কয়েক ঘন্টা পর থেকে সাত দিন পর্যন্ত যে কোন সময়। । দ্রুত চলমান শুক্রাণু। ৪৫ মিনিট সময় নেয় ডিম্বাণুর কাছে পৌঁছাতে। একই রাস্তা দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম গতিসম্পন্ন শুক্রাণু প্রায় 12 ঘন্টা সময় নেয়। । শুক্রনু টি সাত দিন পর্যন্ত ফ্যালোপিয়ান টিউবে অপেক্ষা করে এবং সেই সময় তার গর্ভসঞ্চার জনিত প্রাথমিক কাজগুলো সম্পন্ন করে। সংগমের সাত দিন পরে যদি ওভ্যুলেশন ঘটে এর ফলে যদি কোনো ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত হয়, তাহলে শুক্রাণু টির তাকে নিষিক্ত করার সম্ভাবনা থাকে।
সেই জন্য আমরা বলতে পারি। নিষেক সম্পন্ন করতে গেলে কতগুলি। শর্ত অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
ডিম্বাণু টি যখন জরায়ুতে অবস্থান করে তাকে ওভ্যুলিউশন বলে। । এই পরিস্থিতি হলে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় সময় গর্ভধারণের জন্য।।
। পিরিয়ড হবার আগে আপনি কি গর্ভবতী হতে পারেন৷? এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য ঋতুচক্র সম্বন্ধে ধারণা থাকা প্রয়োজন। । আবার গর্ভবতী মহিলার নিজের ঋতুচক্রের সময় কাল জানার সম্বন্ধে ধারণা নিয়েও প্রশ্ন থেকে যায়।
। এইসব ক্ষেত্রে। ওনার যদি সেই সপ্তাহেই ওভ্যুলিউশন ঘটে থাকে এবং সংগম যদি সেই সপ্তাহে হয়ে থাকে তাহলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।সাধারণত মহিলাদের গ র্ভধারনের উপযুক্ত সময় হল ওভ্যুলেশনের ৫ দিন আগে থেকে ওভ্যুলিউশন পর্যন্ত। । পিরিয়ড শুরু হওয়ার 7 দিন আগে নিষেক সাধারণত সম্পন্ন হয় না।। তবে যে সকল মহিলার ক ম সমুয়ের জন্য (19 থেকে 22দিনে) ঋতুচক্র সম্পন্ন হয় সে ক্ষেত্রে পিরিয়ডের আগে গর্ভধারন সম্ভব।
যদি আপনি প্রেগনেন্ট হতে চান। এবং আপনার মনে প্রশ্ন আসে যে। ওভ্যুলেশন এর পরে এবং পিরিয়ড এর আগে আপনি কি প্রেগনেন্ট হতে পারেন? এর উত্তর হল হ্যাঁ। যদিও এর সম্ভবনা কম কিন্তু অসম্ভব নয়।
পিরিয়ড চলাকালীন কি গর্ভবতী হওয়া সম্ভব? । বলে রাখা ভালো এগুলো সবটাই নির্ভর করে মহিলাটির পিরিয়ডের সময়সীমা, ধারাবাহিকতা, এবং তার ওভুলেশনের সময় এর উপর।
ঋতুস্রাব চলাকালীন আপনি কি প্রেগনেন্ট হতে পারেন?। এবং পিরিয়ড চলাকালীন সঙ্গম হলে কি প্রেগনেনসি রিস্ক থাকতে পারে? হ্যাঁ যদি আপনার
এই সবগুলি পরিস্থিতিতেই শুক্রাণুটি যেটি আপনার পিরিয়ড চলাকালীন সঙ্গমের সময় আপনার শরীরে প্রবেশ করেছে সেটি একটি ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করে এবং আপনি প্রেগনেন্ট হতে পারেন।
পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর সঙ্গমের ফলে প্রেগনেন্ট হওয়ার সুযোগ কতটা থাকে?। এবং পিরিয়ড শেষ হওয়ার তিন দিন পরে কি আমি গর্ভবতী হতে পারি?
–— হ্যাঁ আপনি পারেন,। পিরিয়ড শেষ হওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।। প্রতি দিন বা একদিন ছাড়া সঙ্গম সব থেকে ভালো।। এরকম ভাবি পিরিয়ডের অর্ধেক দিন পর্যন্ত চলা উচিত।। উদাহরণস্বরূপ বলা হয় যদি অর্ধেক দিন সংখ্যা ১৪ তাহলে আগের ছয় দিন ও পরের চারদিন সবচেয়ে ভালো সময়।
বেশিরভাগ মহিলার ক্ষেত্রে ঋতুচক্রের ব্যবধান ২৮ থেকে ৩২ দিন হয়, অন্যদের সেটি কম বা বেশিও হতে পারে।
গর্ভধারণের জন্য ওভেলিউশনের সময়টি জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এটি সাধারণত পিরিয়ডের অর্ধেক দিন সংখ্যায় হয় । এবং সেটি ২৮ দিন পর্যন্ত থাকে।। সাধারণত এটি ১০ থেকে ১৫ দিন ব্যাপী চলে,আর এই সময়েই গর্ভধারণ হয়।ওভেলিউশনের এর সময়সীমা হল গর্ভধারণের উপযোগী সেরা সময়। এই সময় সঙ্গমে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। ঋতুচক্রের পঞ্চম দিন থেকে দশম দিন পর্যন্ত এর সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি হয়। যেটি ১৬ থেকে ২১ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।ওভেলিউশন বোঝা যায় অন্য ধরনের যোনি জাত নিঃসরণ থেকে। সে ক্ষেত্রে সাদা ডিম্বাণু দেখতে পাওয়া যায় এবং তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে।
গর্ভধারণের অসুবিধার জন্য কি কি কারণ থাকতে পারে?কিভাবে সেগুলো অতিক্রম করে নিশ্চিত হবেন আপনার গর্ভধারণ হয়েছে?
প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা ১৫থেকে ২৫ শতাংশ হারে কমতে থাকে কুড়ি থেকে ত্রিশ বছর বয়সের মধ্যে,এবং ৪০ বছর বয়সের মধ্যে তা আরো কমে যায়।। যদি আপনি সত্যি ভালো ফল পেতে চান তবে তাড়াতাড়ি এর প্রস্তুতি শুরু করুন
অনিয়মিত ব্যবধানে যদি ঋতুস্রাব হয় তবে ওভ্যুলেশনের সময় এটি সমস্যা সৃষ্টি করে। এই কারণের জন্য সন্তান ধারণের জন্য সঠিক সময় সঙ্গম করা প্রয়োজন
সঙ্গমের ব্যবধান হওয়া অবশ্যই প্রয়োজন।প্রত্যহ সঙ্গম অনেক সময় কমজোরি হয়ে পড়ে একদিন ব্যবধানের সঙ্গমের তুলনায়। পুরুষদের শুক্রানু গঠনের জন্য কিছুটা সময় দেওয়া প্রয়োজন। যান্ত্রিকভাবে প্রতিদিন সঙ্গম করলে তা সম্ভব হয় না।
যদি কোন দম্পতি সারা বছর নিয়মিত সঙ্গম করেও সন্তান ধারণ না করেন,তবে এর জন্য তাদের যৌন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কারণ খুঁজে বের করা প্রয়োজন উপযুক্ত ডাক্তারি পরামর্শ ও চিকিৎসার মাধ্যমে
আপনার কিংবা আপনার সঙ্গীর কোন রকম অসুস্থতা অথবা অন্য কোন চিকিৎসা চললে সেটিও সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে
সন্তান ধারণ এবং পিরিওডের সম্পর্কের মধ্যে অনেক ভুল ধারণা ও প্রবাদ আছে। সেগুলির মধ্য থেকে কিছু বিশ্লেষণ করা হলো—
এটি ভীষণ ভুল ধারণা যে আপনার পিরিয়ডের আগে বা পরে সঙ্গম করলে গর্ভধারণ করা সম্ভব নয়। আমরা আগেই এ বিষয়ে জেনেছি যে এটি প্রত্যেকের ক্ষেত্রে আলাদা হয়, তাদের ঋতুচক্র এবং ওভেলিউশনের আনুমানিক সময়ের উপর নির্ভর করে। যদি রক্তক্ষরণ পাঁচ থেকে সাত দিন ধরে চলে তবে পিরিয়ডের পরে এটি সঠিক সময় হতে পারে।
বেশি মাত্রায় সঙ্গম গর্ভধারণের সবচেয়ে বেশি সহায়ক –এই প্রবাদটির ভুল। প্রত্যহ সঙ্গম গর্ভধারণের জন্য ভালো প্রভাব ফেলে না, কারণ জীবনের সব কিছুর উন্নতি নির্ভর করে কোনো কিছুর পরিমাণের থেকেও তার গুণাগুণ এর উপর। একটি ডিম্বাণু কে কেবলমাত্র একটি শুক্রাণুই নিষিক্ত করে। এক একটি ইজেকশন এ হাজার হাজার শুক্রানু নির্গত হয়। তাই সঙ্গমের সংখ্যা নয় এটি নির্ভর করে শুক্রাণুর গুণাবলী, তাদের গতিশীলতা, ডি এন এ গঠন এর উপর।। একটি ইজেকশন ই যথেষ্ট যদি এটি ওভেলিউশন এর পর সঠিক সময় ঘটে এবং প্রতিটি শুক্রাণুই সুস্থ ও গতিশীল হয়
পূর্ববর্তী যৌন সংক্রান্ত রোগের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ যৌনাঙ্গ গর্ভধারণে ভীষণভাবে প্রভাব ফেলে। অপরিশোধিত ক্ল্যামাইডিয়া এবং গনোরিয়া গর্ভধারণী বিরূপ প্রভাব ফেলে নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই। শ্রোণির প্রদাহজনিত রোগ বা PID জরায়ু এবং ফ্যালোপিয়ান টিউব কি চিরতরে নষ্ট করে দেয় যেটি একটি গভীর সমস্যা।
গর্ভধারণের জন্য সঙ্গমের অবস্থান ও তার সাথে সম্পর্ক-এ বিষয়ে তথ্য জোগাড় করে বলা খুবই মুশকিল। এটি এমন একটি বিষয় যা প্রত্যেকের ক্ষেত্রে তাদের সুবিধা অনুযায়ী আলাদা আলাদা মত প্রকাশ করে
অনেক বিশেষজ্ঞের মতে সঙ্গমের সময় মহিলার অত্যধিক উত্তেজনা যোনির পেশি গুলিতে গতি আনতে ভীষণ ভালো কাজ করে, যা জরায়ুর মধ্যে শুক্রাণুর গতি পথকে মসৃণ করে ডিম্বানুতে পৌঁছতে সাহায্য করে। এটি ঐ স্থানে রক্ত সরবরাহ এবং হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনাকে সফলভাবে বাড়িয়ে দেয়
মানুষের ক্ষেত্রে সন্তান সম্ভাবনা সময় সাধারনত ২০-৩০ বছরের মধ্যে হয়। এই সম্ভাবনা কমতে থাকে ৩৫ বছরের পর থেকে এবং আরও কমতে থাকে তার পর থেকে।কোন রকম সমস্যা ছাড়া (যেমন গর্ভপাতন এবং বংশগত কোন অসঙ্গতি) সুস্থ স্বাভাবিক গর্ভধারণের সম্ভাবনা ক্রমশ কমতে থাকে ৪০ বছর বয়স থেকে। এটি পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই সত্য
সকল গর্ভধারণের লক্ষণ গুলি অনেক সময় ভুল হয়ে যায়। কখনো কখনো মহিলারা বুঝতে পারেন না সফল গর্ভধারণের লক্ষণ গুলি। অনিয়মিত পিরিয়ড হলে তারা এটা ধারণা করেন না যে তারা গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন। এটা বুঝতে বুঝতে অনেক দেরি হয়ে যায়। এর কারণ হিসেবে বলা যায় প্রতিটি গর্ভধারণের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা লক্ষণ প্রকাশ পায়। কতগুলি সাধারণ লক্ষণ নিচে উল্লেখ করা হলো
উপরের সমস্ত লক্ষণ গুলি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে দেখতে পাওয়া যায়। কখনো কখনো কোনো রকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না। যাই হোক জানার জন্য ওটিসি অথবা ল্যাবরেটরিতে অথবা মেডিকেল পরীক্ষার দ্বারা প্রেগনেন্সি হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন
। সাধারণ মানুষ যে ভুলটি বেশি করেন তা হলো ভুল সময় সঙ্গম করা।। যদি তারা ওভ্যুলেশনের সময় হিসাব করে তার আগে এবং পরে সঙ্গম করেন তাহলে গর্ভধারণের সফলতার হার বেশি হয়।
। যদি কোন দম্পতি প্রতিদিন বা দুদিন ছাড়া সংগম করা সত্ত্বেও সন্তান। ধারণে অসমর্থ হন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।। প্রয়োজন মতো কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হতে পারে এবং তাদের। যৌন সমস্যা। আছে কিনা তা জানা দরকার
। নিয়মিত সঙ্গমের ক্ষেত্রে। ছয় থেকে আট মাস সময় লাগে সাধারণভাবে গর্ভধারণ করতে। যদি কোন দম্পতি তাড়াহুড়ো করেন এবং । নার্ভাস হয়ে যান বা ভয় পেয়ে যান তাহলে তা গর্ভধারণের পক্ষে প্রতিবন্ধক।
। মদ্যপান ধূমপান ট্র্যাক গ্রহণ এছাড়াও অতিরিক্ত পরিশ্রম এবং সোজা আমাদের এই ধরনের বদ অভ্যাস গুলো আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ক্ষতি ক্রে এবং। গর্ভধারণ ক্ষমতা কে গ্রাস করে।। এগুলি শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদন ক্ষমতা কমায় এবং গর্ভসঞ্চারের সম্ভাবনাকেও কমিয়ে দেয়।
। অনেক ধরনের লুব্রিক্যান্ট শুক্রাণুর ক্ষতি করে।। সুপার অক্সাইড নয় এরকম লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলি যাতে যোনির ক্ষতি না করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।অনেক সময় এগুলো ওভ্যুলেশন এ বাধা দেয়। আবার কতগুলো লুব্রিক্যান্ট ফ্যালোপিয়ান টিউবে শুক্রাণুর স্থায়ীত্বকাল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন সঙ্গমের ফলে এগুলি ঘটতে পারে শুক্রানুর সংখ্যা হ্রাস করে সংগম একঘেয়ে হয়ে যায়। সঙ্গীদের উপর চাপ বৃদ্ধি পায়।
সাধারন্ত গ র্ভধারন করতে না পারার জন্য মহিলাদের দায়ী করা হয় কিন্তু দেখা গেছে গ র্ভধারনের অসফলতার জন্য প্রায় ৪০% ক্ষেত্রে পুরুষদের অক্ষ্মতা দায়ী। তাই দুই জনের সাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে যৌন ক্ষমতার ত্রুটি গুলো জেনে সেগুলোর সঠিক চিকিৎসা করালে গ র্ভধারনের সম্ভবনা বেড়ে যায়।
দেখা যায় একজন ২০বছর বয়সের যুবকের থেকে ৪০ বছর বয়সের পুরুষের শুক্রানু উৎপাদন ক্ষমতা৫০% কমে যায়। যদি আপনি সন্তান লাভ করতে চান তাহলে সময় থাকতেই উদ্যোগ নিতে হবে।
সন্তান নিতে ইচ্ছুক কিনা তার উপর নির্ভ্রর করবে আপনার পরিকল্পনা।বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভাবনা চিন্তা করে সংগমে লিপ্ত হতে হবে। ওভ্যুলেশনের ব্যপারে অনেক ভুল ধারনা আছে আর এই জন্য ই অনেক সময় অবাঞ্ছিত গ র্ভসঞ্চার হয়ে যায় যা দ ম্পতিদের হতাশার কারণ হয়ে থাকে।